• বৃহস্পতিবার, ০১ জুন ২০২৩, ০১:৪৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
কমলগঞ্জের শমসেরনগরে এসএসসি পরীক্ষার্থী ছুরিকাঘাতে আহত: প্রধানমন্ত্রীর সাথে দেখা করলেন আজমত উল্লা মৌলভীবাজার অনলাইন প্রেসক্লাবের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলনে পুণরায় সভাপতি সেলিম, সম্পাদক সুমন ১০ দফা বাস্তবায়নের দাবীতে খাগড়াছড়িতে বিএনপির জনসমাবেশ অনুষ্ঠিত  জেলা পর্যায়ে মেধা প্রতিযোগীতায় সুজানগর গার্লস একাডেমির ছাত্রী মার্জিয়া রহমান নিহার কৃতিত্ব।  আসন্ন নির্বাচনকে সামনে রেখে নান্দাইলে কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত মাধবপুরের কৃষি মেলা উদ্বোধন:বিমান প্রতিমন্ত্রী  গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে জায়েদা খাতুনের বাজিমাত গাজীপুরের নগরপিতা কে হবেন,রায় দেবেন জনগন আজ ৮ বছরের ছেলের আদিল মাহমুদ সোহান এর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার। 

আইনশৃংখলা বাহিনীর সোর্স পরিচয়ে বেপরোয়া, জামিনে বের হয়ে খাটাখালীর দু’আলমের রামরজত্ব!

দৈনিক আমাদের সংগ্রাম | পত্রিকা..... / ৫৫ জন পড়েছে
প্রকাশিত সময়: বুধবার, ৯ নভেম্বর, ২০২২

নিজস্ব প্রতিনিধি:  টেকনাফ সীমান্তে কতিপয় মানব ও মাদক কারবারী কারাবরণ করলেও থেমে নেই তাদের কারবার। জামিনে বের হয়ে ফের বীরদর্পে চালিয়ে যাচ্চে মাদক ও মানব পাচার। এমন অভিযোগ অহরহ। জনসম্মুখে তারা বলে বেড়ায় কারবরণ ও জামিনের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে বহুগুণে সক্রিয় হয়ে পাচার কাজে জড়িয়েছে তারা। তার মধ্যে খাটাখালীর দু’আলমের রামরজত্ব চলছে।সুত্রে জানা যায়, মাদক পাচাররোধে র‌্যাব- পুলিশ ও বিজিবি তৎপর হওয়ায় মাদক কারবারিরা কৌশল পাল্টে বিকল্প পথে দেশের বিভিন্ন জায়গায় ইয়াবা পাচারে সক্রিয় রয়েছে। এর মধ্যে হোয়াইক্যংয়ের বেশ কয়েকজন মাদক কারবারির তথ্য পাওয়া যায়। তারমধ্যে কাটাখালীর দুই সহোদর শাহ আলম ও শামসুল আলম হচ্ছে অন্যতম। তারা আইনশৃংখলা বাহিনীর সোর্স পরিচয়ে বেপরোয়া হয়ে মাদক ও মানব পাচার করছে। তাদের পুরো উপজেলা ছাড়িয়ে দেশের বিভিন্ন জায়গায় রয়েছে শক্তিশালী সিন্ডিকেট। এই সিন্ডিকেটের অনেকে ছদ্ম বেশে প্রশাসন স্টাইলে মানব-মাদক পাচার করে থাকে এমন জনশ্রুত রয়েছে। গেল কয়েক বছর আগে টেকনাফ মডেল থানা বরখাস্তকৃত ওসি প্রদীপের সময় বন্দুক যুদ্ধ ও গ্রেফতার এড়াতে বিদেশে পাড়ি জমিয়েছিল। সম্প্রতি বিদেশ থেকে এসে আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করলে তাদেরকে জেল হাজতে প্রেরণ করেন। পরবর্তীতে তারা জামিনে বের হয়ে এসে আবারো মাদক পাচারের পাশাপাশি সাবরাং, সদর ও বাহারছড়ার মানব পাচারকারী সিন্ডিকেট সাথে গড়ে তুলে শক্তিশালী সিন্ডিকেট এবং প্রশাসনের সোর্স পরিচয়ে বিভিন্ন চোরাকারবরিদের কাছ থেকে মাশোহারা আদায় করে থাকে। এক সময়ে সাধারন জীবনযাপন করলেও বর্তমানে অবৈধ আয়ের টাকায় আলীশানভাবে চলাচল করে থাকে। একাধিকবার আইনশৃংখলা বাহিনী তাদের বসত বাড়ীতে অভিযান চালিয়েও গ্রেফতার করতে পারেনি। প্রশাসনের তৎপরতা বাড়লে তারা গা-ঢাকা দেয় এবং নজরদারি কমলে আবার ফিরে যাই পুরনো ইয়াবা পেশায়। শামসুল আলম ও শাহ আলমের বিরুদ্ধে টেকনাফ মডেল থানায় একাধিক মামলা রয়েছে। যতাক্রমে মামলা গুলো হচ্ছে, ২০১৯ সালের এর শামসুল আলম এর বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলা নং সমূহ ২৪০, ২৪১, ২৪২ ও শাহ্ আলমের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলা নং ৯২৫, ৯২৬, ৯২৭ এবং এসটি-১৫/২০১৭।

এ বিষয়ে অভিযোক্ত শামসূল আলমের নম্বরে যোগাযোগ করা হলে জানান অভিযোগ গুলো ১০০% সত্য।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
❌ নিউজ কপি করা নিষিদ্ধ ❌