• বৃহস্পতিবার, ০১ জুন ২০২৩, ০১:৩৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
কমলগঞ্জের শমসেরনগরে এসএসসি পরীক্ষার্থী ছুরিকাঘাতে আহত: প্রধানমন্ত্রীর সাথে দেখা করলেন আজমত উল্লা মৌলভীবাজার অনলাইন প্রেসক্লাবের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলনে পুণরায় সভাপতি সেলিম, সম্পাদক সুমন ১০ দফা বাস্তবায়নের দাবীতে খাগড়াছড়িতে বিএনপির জনসমাবেশ অনুষ্ঠিত  জেলা পর্যায়ে মেধা প্রতিযোগীতায় সুজানগর গার্লস একাডেমির ছাত্রী মার্জিয়া রহমান নিহার কৃতিত্ব।  আসন্ন নির্বাচনকে সামনে রেখে নান্দাইলে কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত মাধবপুরের কৃষি মেলা উদ্বোধন:বিমান প্রতিমন্ত্রী  গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে জায়েদা খাতুনের বাজিমাত গাজীপুরের নগরপিতা কে হবেন,রায় দেবেন জনগন আজ ৮ বছরের ছেলের আদিল মাহমুদ সোহান এর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার। 

আজ ১০ ডিসেম্বর, ভোলা পাক হানাদার মুক্ত দিবস

দৈনিক আমাদের সংগ্রাম | পত্রিকা..... / ১০০ জন পড়েছে
প্রকাশিত সময়: বৃহস্পতিবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২০

এম এইচ ফাহাদ-বিশেষ প্রতিনিধিঃ

১৯৭১ সালের ১০ ডিসেম্বর পাকিস্তানি হানাদার মুক্ত হয় ভোলা জেলা।

‘৭১ সালে ভোলা ওয়াপদা রেস্ট হাউসে ক্যাম্প করে অবস্থান নেয় হানাদার বাহিনী। ওই ভবনের ২টি কক্ষকে টর্চার সেল বানিয়ে জেলার বিভিন্ন স্থান থেকে নিরীহ মানুষ ধরে এনে নির্যাতনের পর হত্যা করতো। ওয়াপদা ভবনের পাশেই রয়েছে বধ্যভূমি। যেখানে শতশত মুক্তি পাগল মানুষকে হত্যা করে মাটি চাপা দেওয়া হয়েছিল। ভোলার দেউলা, বাংলাবাজার এবং দৌলতখানের গুপ্তরগঞ্জ বাজারে সমুখ যুদ্ধে পরাজিত হওয়ার পর পাকিস্তানি সেনাদের মনোবল ভেঙে পড়ে।

ভোলার মুক্তিযোদ্ধারা চারদিক থেকে ঘিরে শহর দখলের জন্য প্রস্তুতি নিতে থাকে। এমন সময়ে ১০ ডিসেম্বর ভোর রাতে ভোলা লঞ্চ ঘাট থেকে লঞ্চ যোগে পাকিস্তানি বাহিনী ভোলা থেকে পালিয়ে যেতে শুরু করে । মুক্তিযোদ্ধারা তাদের আটকানোর চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়। পরে মিত্র বাহিনীকে খবর দেওয়া হলে চাঁদপুরের কাছে মিত্র বাহিনীর বিমান হামলায় পাকিস্তানি সেনাদের বহনকারী লঞ্চটি ডুবে যায়। পাকিম্তানি বাহিনী পালিয়ে যাওয়ার পর ১০ ডিসেম্বর সকালে বর্তমান ভোলা কালেক্টরেট ভবনের সামনের জেলা হিসাব রক্ষণ অফিসের ছাদে পতাকা উড়িয়ে ভোলাকে হানাদার মুক্ত ঘোষণা করে মুক্তিযোদ্ধারা।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
❌ নিউজ কপি করা নিষিদ্ধ ❌