রোকন বিশ্বাস-ষ্টাফ রিপোর্টার-পাবনাঃ
পাবনা জেলার সাঁথিয়া উপজেলার করমজা ইউনিয়নের ৩ নং ওয়ার্ড বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও ইউ,পি সদস্য ফজলুর রহমান ফকিরের নামে ভিজিডি কার্ড বিধবা ভাতা সহ যে সকল অভিযোগ ও পত্রিকায় খবর প্রকাশিত হয়েছে তা সম্পূর্ণ রুপে মিথ্যা বানোয়াট ও ষড়যন্ত্রের স্বীকার এমন মন্তব্য করেছেন মৃত্যু মজির উদ্দিন শেখের কন্যা মোছাঃআয়শা খাতুন কুলি সহ ০৩ নং ওয়ার্ডবাসী।।
দৈনিক আমাদের সংগ্রাম পত্রিকার ষ্টাফ রোকন বিশ্বাসকে আয়শা খাতুন কুলি আরো জানিয়েছেন,আমার ‘মা‚ আমার নামে ০৫ শতাংশ জায়গা লিখে দেওয়ায় আমার ভাই ওমেদ আলী শেখ আমার প্রতি ক্ষিপ্ত হয়ে আমাকে উদ্দেশ্য প্রোনোদিত হয়ে অত্যাচার করে যার জন্য আমি দীর্ঘ ০৮ বছর যাবৎ ঢাকা সহ বিভিন্ন স্থানে থাকি এবং কর্ম করি।
আমার বয়স বৃদ্ধিতে আমার কর্মের অবসান ঘটে এবং আমি আমার নিজ বাড়ীতে আশ্রয়ের জন্য চলে আসি এবং আবার ও পূর্বের ন্যায় অত্যাচারের স্বীকার হওয়াতে আমি আমাদের গ্রাম প্রধানবর্গ ও ইউ,পি সদস্য মোঃফজলুর রহমান ফকিরের ন্যায় সুষ্ঠ বিচারের দাবি জানাই।
এলাকাবাসী, প্রধানবর্গগন ও ইউ,পি সদস্যর সাহায্য সহযোগিতায় আমার জায়গাতে আমি বসবাস করি।আমাকে সাহায্য সহযোগিতা করার জন্য উদ্দেশ্য মূলক ভাবে আমার ভাই ওমেদ আলী শেখ রাগে ক্ষিপ্ত হয়ে ইউ,পি সদস্যের প্রতি অতর্কিত ভাবে কিছু খারাপ লোকজনকে নিয়ে হামলা করে।আমি মনে করি একজন ইউ,পি সদস্য ন্যায় বিচারক হিসাবে কাজ করছে কিন্তু কোন দিন একটা টাকা নিয়ে কাজ করেন না তিনি।আমার এই ঘটনা ০৩ নং ওয়ার্ডের সকল মানুষই অবগত আছে।
ইউ,পি সদস্য ফজলুর রহমান ফকির জানিয়েছেন,আমার নামে যে সকল অভিযোগ উঠেছে সেই অভিযোগ যদি সত্য প্রমানিত হয় তাহলে আমার বিচার হবে এবং এই অভিযোগ যদি মিথ্যা হয় তাহলে আমার নামে যারা এই ধরনের খারাপ অভিযোগ করেছে আমি তাদের শাস্তির দাবি জানাই খুব কঠোর ভাবে।আমি সার্বিকভাবে আল্লার উপরে ভরসা করি সকল সময়ে জন্য।
এ যাবৎ যে সকল ইউ,পি সদস্য এসেছে তারা যে কাজ করেছে আমাদের বর্তমান ইউ,পি সদস্য তাদের চেয়ে বেশি কাজ করেছে যার জন্য চক্রান্ত করে এই সকল মিথ্যা অপবাদ দিয়েছে।এই মিথ্যা অপবাদ দেওয়ার উদ্দেশ্য একটাই তিনি যেন ভবিষ্যতে কোন ভাবেই নির্বাচন করতে না পারেন।এই ঘটনা আমাদের মনে করিয়ে দিচ্ছে ইদুঁরের রুটি ভাগাভাগির গল্পের কথা এমন মন্তব্য করেছেন সাধারণ জানগন ও মা সমতুল্য মহিলারা।