ষ্টাফ রিপোর্টার-রোকন বিশ্বাসঃ
বর্তমান প্রেক্ষাপটে নারীরা অন্যর উপরে নির্ভরশীল কিন্তু সেই কথা কখনো চিন্তা ভাবনা না করে বিভিন্ন অপকর্মের সাথে সম্পৃক্ততার সাথে যুক্ত হয় এবং একাধিক ছেলের সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে নিয়ে স্বামী যাচাই বাছাই করে ধনী পরিবারের সাথে আত্বীয়তার বন্ধনে আবদ্ধ করে এমন চিত্র ধরা পরেছে পাবনা জেলার খয়ের সূতী এলাকার আসরাফ আলীর কন্যা জান্নাতুল ফেরদৌস আশার।
জান্নাতুল ফেরদৌস আশার পিতা আসরাফ আলী একজন মহরা হিসাবে কাজ করে আসছেন।মেয়ের স্বার্থ স্বিদ্ধির জন্য আইনকে অন্ধ বানিয়ে সকল অপকর্মের নৈরাজ্য গড়তে ইচ্ছুক ছিলেন কিন্তু কখনোই আইনকে অন্ধ বানিয়ে করতে পারেননি কারণ আইন নিজের গতিতেই থাকে এবং সত্যতার উপরে আইন অটল থাকে এটাই প্রমানিত।।
জান্নাতুল ফেরদৌস আশার জীবনের প্রথম স্বামী ছিল আতাইকুলা থানার শ্রী-পুর গ্রামের জাহাঙ্গীর আলম বকুল।
তার সাথে দীর্ঘ ১৮ মাস সাংসারিক জীবনে আবদ্ধ হয় কিন্তু তাহার অর্থ-সম্পত্তি না থাকার জন্য নিজ ইচ্ছায় তাকে ছেড়ে ঢাকাতে পাড়ী জমান চাকুরীর উদ্দেশ্যে।ঢাকাতে চাকুরী করে এবং নিজের জীবনের ২য় স্বামী মনজুরুল ইসলাম রাজীবকে বেছে নেন তিনি শেষ পর্যন্ত রাজীবের ও অর্থ সম্পত্তি না থাকার জন্য নিজ ইচ্ছায় তালাক নামায় স্বাক্ষর করেন এবং তিনি বর্তমান একাধিক ছেলের সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তুলছে এমন কর্মকান্ডের চিত্র ধরা পরে Jannat Asha নামের ফেজবুক আইডি থেকে এবং বিভিন্ন অপকর্মের স্থান ও মেলে নিজের ফেজবুক ওয়ালে।
বিভিন্ন অপকর্মের খারাপ অপকর্মের সাথে সম্পৃক্ততার দেখা মেলে নিজস্ব ফেজবুক আইডিতে কখনো ছেলের সাথে রেষ্টুরেন্টে বসে চাইনিজ খাওয়ার ছবি আবার কখবো ঘুরে বেড়ানোর ছবি সাবেক প্রেমিকের ছবি সহ উল্লেখ করে এবং নিজের জীবনের এই অপকর্মের জন্য পিতা মাতা বা পরিবার দায়ি এমন কিছু উল্লেখ করে নিজের আইডিতে পোষ্ট করেন জান্নাতুল ফেরদৌস আশা।।