• শুক্রবার, ২৪ মার্চ ২০২৩, ০৯:২০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
কোন মায়ায় তুমি বেঁধেছো প্রেমিকেরে? মাহফুজ আলী কাদেরীর বিরুদ্ধে অপপ্রচারকারীদের গ্রেপ্তারের দাবীতে পাবনায় বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ইউনিয়নের মানব বন্ধন অনুষ্ঠিত লৌহজংয়ে চার প্রতিষ্ঠানকে ১৫ হাজার টাকা জরিমানা   লৌহজংয়ে ভূমিহীন-গৃহহীন ৪৫ পরিবারের মাঝে জমি ও গৃহ হস্তান্তর মাধবপুরে পবিত্র রমজান উপলক্ষে অসহায়দের মাঝে ইফতার”খাদ্য সামগ্রী বিতরণ লৌহজংয়ে দশ ট্রাক চায়না দুয়ারি আটক দৌলতখানে উঃ জয়নগর ইউনিয়নে জেলেদের মাঝে চাল বিতরণ ফরিদগঞ্জে ৩১ পরিবার মুজিবর্ষের ঘর প্রদানের মধ্যে দিয়ে উপজেলা ভূমিহীন মুক্ত ঘোষণা ভোলা কাচিয়া সাহামাদার মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের এস.এস.সি পরীক্ষার্থীদের বিদায়ী ও দোয়া অনুষ্ঠিত লৌহজংয়ে ১৭ জেলে পরিবারের মাঝে বকনা বাছুর বিতরণ

চট্টগ্রামের মিতু হত্যা মামলা। ভাড়াটে খুনি দিয়ে ৩ লাখ টাকার বিনিময় চুক্তি করেন বাবুল আক্তার।

দৈনিক আমাদের সংগ্রাম | পত্রিকা..... / ১৭৮ জন পড়েছে
প্রকাশিত সময়: বুধবার, ১২ মে, ২০২১

মোঃ সিরাজুল মনির চট্টগ্রাম ব্যুরো।

 

পরকীয়ার জেরে মাহমুদা খানম মিতুকে হত্যা করতে ভাড়াটে খুনিদের তিন লাখ টাকায় কিংলিং মিশনের চুক্তি করেন তারই স্বামী সাবেক পুলিশ সুপার বাবুল আক্তার। এ কিলিং মিশনে নেতৃত্ব দেন তারই ঘনিষ্ট সোর্স মুছা। আর চুক্তির তিন লাখ টাকা বাবুলের নিকটাত্মীয় সাইফুলের মাধ্যমে মুছার এক আত্মীয়ের কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়। মূলত উন্নয়নকর্মী গায়ত্রী সিংয়ের সঙ্গে বাবুলের প্রেমের বিরোধ থেকেই স্ত্রীকে মিতুকে সরিয়ে দিতে এ কিলিং মিশনের পরিকল্পনা করেন বাবুল আক্তার।

সম্প্রতি মামলার তদন্ত সংস্থা পিবিআইয়ের জিজ্ঞাসাবাদে এ তথ্যগুলো জানিয়েছিলেন বাবুলের নিকটাত্মীয় সাইফুল। তিনি শুধু পিবিআইকের কাছেই এসব তথ্য স্বীকার করেন নি। সাক্ষী হিসেবে দেওয়া আদালতেও কিলিং মিশনের বিস্তারিত তুলেও ধরেছেন। মূলত এরপরই খুনের মাস্টারমাইন্ড হিসেবে বাবুল আক্তারের নাম উঠে আসে। কেননা এর আগে কিলিং মিশনের দলনেতা হিসেবে মুছার নাম অন্য খুনিদের জবানবন্দিতে উঠে আসলেও কার নির্দেশে বা কে মাস্টার মাইন্ড তা স্পষ্ট ছিল না। এতোদিন পর স্পষ্ট হয়েছে মূলত, বাবুল আক্তারই মিতু হত্যার মাস্টার মাইন্ড ও নির্দেশদাতা।

 

২০১৫ সালে কক্সবাজারের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হিসেবে বাবুল আক্তার যখন কর্মরত ছিলেন তখনই উন্নয়নকর্মী গায়ত্রী সিংয়ের সঙ্গে বাবুলের পরকীয়ার সম্পর্ক গড়ে উঠে। তা পরে তার স্ত্রী মিতু জানতে পারে। এ নিয়ে তাদের মধ্যে ঝগড়ার পাশাপাশি বিষয়টি নিয়ে সালিশও হয়। এনিয়ে দুজনের মধ্যে দূরত্ব তৈরি হয়। পরবর্তীতে বাবুল আক্তার মিতুকে হত্যার পরিকল্পনা করে আর তার নিকটাত্মীয় সাইফুল ও মুছাকে কাজে লাগিয়ে এ হত্যাকাণ্ড করে জঙ্গিদের কাজ বলে চালিয়ে দিতে চেয়েছিল। যদিও পুুলিশ জঙ্গি বিরোধী কাজ


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
❌ নিউজ কপি করা নিষিদ্ধ ❌