• রবিবার, ০৪ জুন ২০২৩, ১০:৫০ অপরাহ্ন
শিরোনাম
নবীনগরে ব্যারিস্টার জাকির আহাম্মদ কলেজে অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত- জামালপুর জেলার মেলান্দহে বারি উদ্ভাবিত কৃষি যন্ত্রপাতির প্রশিক্ষণ নবীনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সকে ৫০ থেকে ১০০ শয্যা করা হবে; সাংসদ এবাদুল করিম বুলবুল বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন সংস্থা জুড়ী উপজেলা শাখার কমিটি অনুমোদন ভোলা-১ আসনে তোফায়েল ভাইয়ের বিকল্প নেই – জহুরুল ইসলাম নকিব কমলগঞ্জের শমসেরনগরে এসএসসি পরীক্ষার্থী ছুরিকাঘাতে আহত: প্রধানমন্ত্রীর সাথে দেখা করলেন আজমত উল্লা মৌলভীবাজার অনলাইন প্রেসক্লাবের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলনে পুণরায় সভাপতি সেলিম, সম্পাদক সুমন ১০ দফা বাস্তবায়নের দাবীতে খাগড়াছড়িতে বিএনপির জনসমাবেশ অনুষ্ঠিত  জেলা পর্যায়ে মেধা প্রতিযোগীতায় সুজানগর গার্লস একাডেমির ছাত্রী মার্জিয়া রহমান নিহার কৃতিত্ব। 

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

দৈনিক আমাদের সংগ্রাম | পত্রিকা..... / ১১২ জন পড়েছে
প্রকাশিত সময়: রবিবার, ২৯ নভেম্বর, ২০২০

সিরাজগঞ্জ জেলা প্রতিনিধিজোবায়ের আহমেদ

যমুনা নদীর ওপর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেল সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়েছে।

রোববার (২৯ নভেম্বর) গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্স এর মধ্যে নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বঙ্গবন্ধু সেতুর পশ্চিমপাড় সিরাজগঞ্জের সয়দাবাদে আয়োজিত ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন রেলপথ মন্ত্রী
নুরুল ইসলাম সুজন।

অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন
শিক্ষা ও বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশী,
সিরাজগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুর লতিফ বিশ্বাস,
হাবিবে মিল্লাত মুন্না এমপি,
ডা. আব্দুল আজিজি এমপি,
মমিন মন্ডল এমপি,
তানভীর ইমাম এমপি ও
রেল মন্ত্রণালয়ের সচিব
সেলিম রেজাসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

বঙ্গবন্ধু সেতুর ৩০০ মিটার উজানে নির্মিত হচ্ছে ডাবল লেনের ৪.৮ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের রেল সেতু।

জাপান ও বাংলাদেশ সরকারের যৌথ অর্থায়নে ১৬ হাজার ৭৮০ কোটি টাকা ব্যয়ে এই রেল সেতুটি নির্মাণ করা হবে। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে জাইকা।

২০২৪ সালের আগস্ট মাসের মধ্যে কাজ সমাপ্ত হবে। এই সেতু দিয়ে ১০০ কিলোমিটার বেগে একইসঙ্গে দুটি ট্রেন চলাচল করতে পারবে। পাশাপাশি সব ধরনের মালবাহী ট্রেন চলাচল করতে পারবে।

১৯৯৮ সালে বঙ্গবন্ধু সেতু চালুর মধ্য দিয়ে রাজধানী ঢাকার সঙ্গে উত্তর ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের রেল যোগাযোগ চালু হয়।
প্রথমে ব্রডগেজ ও মিটারগেজের চারটি ট্রেন দৈনিক আটবার পারাপারের পরিকল্পনা থাকলেও যাত্রী চাহিদা বাড়তে থাকায় সেতুর ওপর দিয়ে চলাচলকারী ট্রেনের সংখ্যা বাড়ানো হয়। ২০০৮ সালে বঙ্গবন্ধু সেতুতে ফাটল দেখা দেওয়ায় কমিয়ে দেওয়া হয় সেতুর ওপরে চলাচলকারী ট্রেনের গতিসীমা।

বর্তমানে ৩৮টি ট্রেন নিয়মিত স্বল্প গতিতে ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হলেও সময় অপচয়ের পাশাপাশি ঘটছে শিডিউল বিপর্যয়, বাড়ছে যাত্রী ভোগান্তি। ট্রেন যোগাযোগ ব্যবস্থা নির্বিঘ্ন করতে বঙ্গবন্ধু সেতুর ৩০০ মিটার উজানে নির্মাণ করা হচ্ছে দেশের সর্ববৃহৎ ডেডিকেডেট রেল সেতু।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
❌ নিউজ কপি করা নিষিদ্ধ ❌