• শুক্রবার, ২৪ মার্চ ২০২৩, ০৩:৪১ অপরাহ্ন
শিরোনাম
কোন মায়ায় তুমি বেঁধেছো প্রেমিকেরে? মাহফুজ আলী কাদেরীর বিরুদ্ধে অপপ্রচারকারীদের গ্রেপ্তারের দাবীতে পাবনায় বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ইউনিয়নের মানব বন্ধন অনুষ্ঠিত লৌহজংয়ে চার প্রতিষ্ঠানকে ১৫ হাজার টাকা জরিমানা   লৌহজংয়ে ভূমিহীন-গৃহহীন ৪৫ পরিবারের মাঝে জমি ও গৃহ হস্তান্তর মাধবপুরে পবিত্র রমজান উপলক্ষে অসহায়দের মাঝে ইফতার”খাদ্য সামগ্রী বিতরণ লৌহজংয়ে দশ ট্রাক চায়না দুয়ারি আটক দৌলতখানে উঃ জয়নগর ইউনিয়নে জেলেদের মাঝে চাল বিতরণ ফরিদগঞ্জে ৩১ পরিবার মুজিবর্ষের ঘর প্রদানের মধ্যে দিয়ে উপজেলা ভূমিহীন মুক্ত ঘোষণা ভোলা কাচিয়া সাহামাদার মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের এস.এস.সি পরীক্ষার্থীদের বিদায়ী ও দোয়া অনুষ্ঠিত লৌহজংয়ে ১৭ জেলে পরিবারের মাঝে বকনা বাছুর বিতরণ

বাড়ি শেরপুর জেলা নকলা শেরপুর জেলানকলাময়মনসিংহ বিভাগ দুই পা কাটা বৃদ্ধকে হুইল চেয়ার দিলেন নকলা থানার ওসি মুশফিক

দৈনিক আমাদের সংগ্রাম | পত্রিকা..... / ১৮৬ জন পড়েছে
প্রকাশিত সময়: বৃহস্পতিবার, ২৭ মে, ২০২১

স্টাফ রিপোর্টার নকলা প্রতিনিধি:

দীর্ধদিন যাবৎ অসুস্থ্য থাকায় কেটে ফেলা হয়েছে দুটি পা। বর্তমানে তিনি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। অসুস্থ্য বৃদ্ধটির বর্তমানে চলাচলের জন্য খুবই প্রয়োজন ছিল একটি হুইল চেয়ার। বলছি নেত্রকোণা জেলার মদন উপজেলার পৌরসভাধীন মনোহরপুর গ্রামের মৃত. আব্দুল খালেকের ছেলে সৈয়দ আলী’র কথা। তার বয়স ৮০ বৎসর। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ বিভিন্ন প্রিন্ট ও অনলাইন মিডিয়ায় বৃদ্ধের দুটি পা কাটা ছবি প্রচার হয়। সেই খবরটি শেরপুরের নকলা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. মুশফিকুর রহমানের দৃস্টি গোচর হয় এবং তিনি মানবতার হাত বাড়িয়ে দিতে সেখানকার স্থানীয় সাংবাদিক শহীদুল ইসলামের সাথে যোগাযোগ করেন এবং ওই বৃদ্ধের বর্তমান শারিরীক অবস্থার খোঁজ খবর নেন। খোঁজ নিয়ে জানতে পারেন ওই বৃদ্ধ মদন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। বুধবার (২৫ মে) ওসি মো. মুশফিকুর রহমান বৃদ্ধ সৈয়দ আলী’কে উপহার হিসেবে একটি হুইল চেয়ার প্রদান করেন। এসময় পৌর কাউন্সিলর ঈশা খাঁনসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও স্থানীয় সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।

 

উল্লেখ্য, নকলা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. মুশফিকুর রহমান নেত্রকোনার মদন উপজেলার নায়েকপুর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান বীরমুক্তিযোদ্ধা মরহুম হাবিবুর রহমানের সন্তান। জানাগেছে, মরহুম হাবিবুর রহমান জনপ্রতিনিধি হিসেবে ছিলেন একজন পরোপকারী এবং জনবান্ধব। জীবনের শেষ দিনটি পর্যন্ত মানুষের উপকারের কাজে নিয়োজিত ও একজন আদর্শ চেয়ারম্যান ছিলেন। জাতীর শেষ্ঠ সন্তান হয়েও ছিলনা তার মধ্যে কোন অহংকার ও উচ্চ বিলাশীতা। তারই সুযোগ্য সন্তান পিতার আদর্শে আদর্শিত হয়ে এভাবেই মানুষের পাশে থাকছেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
❌ নিউজ কপি করা নিষিদ্ধ ❌