সালাহ উদ্দিন সৈকত(গাজীপুর প্রতিনিধি)
ক্লিনিকের মালিক নিজেই সেবা প্রদান করেন এবং তিনি নার্স এর প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত হয়ে ডাক্তারি করে আসছেন।
তাকে সিভিল সার্জন অফিস থেকে গত ২৭/০৪/২০২১ তারিখে পত্র প্রদান করে সতর্ক করা হয় এবং প্রয়োজনীয় লাইসেন্স ও কাগজপত্র জমা না দেয়া পর্যন্ত ক্লিনিক বন্ধ রাখতে বলা হলেও তিনি এই চিঠি প্রাপ্তির পরেও রেজিস্টার বইয়ে প্রায় শতাধিক রোগীর চিকিৎসা করেছেন।
তাকে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইনের ৫৩ ধারায় ৮০,০০০/- টাকা অর্থদন্ড করা হয় এবং অনাদায়ে দুইমাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করা হয় । তিনি দোষ স্বীকার করে টাকা দিতে অপারগ থাকায় তাকে জেলা কারাগারে প্রেরণ করা হয়। ক্লিনিকটি সিল গালা করে দেয়া হয়।
ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করেন তামান্না রহমান, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট, জেলা প্রশাসন, গাজীপুর ।
ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনায় সাথে ছিলেন সিভিল সার্জন অফিস এর প্রতিনিধি এবং পুলিশ বাহিনীর সদস্য গণ।