• সোমবার, ২৯ মে ২০২৩, ০৫:৩৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম
কমলগঞ্জের শমসেরনগরে এসএসসি পরীক্ষার্থী ছুরিকাঘাতে আহত: প্রধানমন্ত্রীর সাথে দেখা করলেন আজমত উল্লা মৌলভীবাজার অনলাইন প্রেসক্লাবের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলনে পুণরায় সভাপতি সেলিম, সম্পাদক সুমন ১০ দফা বাস্তবায়নের দাবীতে খাগড়াছড়িতে বিএনপির জনসমাবেশ অনুষ্ঠিত  জেলা পর্যায়ে মেধা প্রতিযোগীতায় সুজানগর গার্লস একাডেমির ছাত্রী মার্জিয়া রহমান নিহার কৃতিত্ব।  আসন্ন নির্বাচনকে সামনে রেখে নান্দাইলে কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত মাধবপুরের কৃষি মেলা উদ্বোধন:বিমান প্রতিমন্ত্রী  গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে জায়েদা খাতুনের বাজিমাত গাজীপুরের নগরপিতা কে হবেন,রায় দেবেন জনগন আজ ৮ বছরের ছেলের আদিল মাহমুদ সোহান এর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার। 

১৪ই ডিসেম্বর কালিয়াকৈর হানাদার মুক্ত দিবস

দৈনিক আমাদের সংগ্রাম | পত্রিকা..... / ১১৮ জন পড়েছে
প্রকাশিত সময়: সোমবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০২০

সালাহ উদ্দিন সৈকত (কালিয়াকৈর প্রতিনিধি) 

 

১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বরের এ-ই দিনে মুক্তিযোদ্ধাদের ভয়ে পাক হানাদার বাহিনী কালিয়াকৈর থেকে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়। ১৯৭১ সালের ১২ ডিসেম্বর উপজেলার মৌচাক ইউনিয়নের সফিপুর এলাকায় সম্মুখ যুদ্ধে হানাদার বাহিনীর একটি জীপ জ্বালিয়ে দেয়া হয়। ফলে সফিপুর ও মৌচাক এলাকায় ব্যাপক জ্বালাও পোড়াও করে পাক-বাহিনী। ১৯৭১ সালের নভেম্বর মাসে পবিত্র ঈদুল ফিতরের রাতে কালিয়াকৈর উপজেলার লতিফপুর ব্রিজের নিকট মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে পাকহানাদার বাহিনীর সম্মুখ যুদ্ধ সংগঠিত হয়। ফলে পাকবাহিনী ওই রাতে শ্রীফলতলী গ্রামটি জ্বালিয়ে দেয় ও নিরীহ জনসাধারণের উপর অমানবিক নির্যাতন চালায়। ১৪ ডিসেম্বর হিজলতলী এলাকায় বংশী নদীর উপর ব্রিজের কাছে পাক-বাহিনী সাথে সম্মুখ যুদ্ধ হয়। এ যুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধা শ্রী গোবিন্দ চন্দ্র দাস ও ফজলুল করিম শহীদ হন। একই দিন সোনাখালী সেতু হতে পাকবাহিনী মতিউর রহমানকে ধরে নিয়ে যায়। যার সন্ধান আজও মিলেনি । এছাড়াও ওই সময় যুদ্ধে শহীদ হন নোমিজ উদ্দিন, আব্দুল আজিজ, শাহাবুদ্দিন, তুরাগ নদীতে শহীদ হন নরুল ইসলাম, আঃ সালাম ও বাবুল হোসেন। টাঙ্গাইলের নাটিয়াপাড়ায় শহীদ হন লাবিব উদ্দিন। যার নামে কালিয়াকৈর বাজারের একটি সড়কের নাম করণ করা হয়েছে শহীদ লাবিব সড়ক। ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর কালিয়াকৈর মুক্ত হয়। কালিয়াকৈরের মুক্তিযোদ্ধাদের সাবেক কমান্ডার ডা: মোঃ সাহাবুদ্দিন আহসান জানান, কালিয়াকৈর থেকে অংশগ্রহনকারী ৩ শতাধিক মুক্তি যোদ্ধা কাদেরিয়া বাহিনী, আফসার গ্রুপ, হাকিম গ্রুপ, আনোয়ার গ্রুপ ও দেওয়ান ইব্রাহীম ও আব্দুল ওয়াহাব মিয়ার গ্রুপে বিভক্ত হয়ে যুদ্ধে সক্রিয় ছিলেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
❌ নিউজ কপি করা নিষিদ্ধ ❌