শশুড়ের বেটি কত দূর হতে কাছে এসে পরিচিত হয়েছো তুমি, আপন ভুলিয়া পরকে আপন করিয়া বেধেছো কঠিন জুটি; কি বলি এসব, তুমিতো শশুড়েরই বেটি! কত কষ্টে আপনকে পর করে আসা,
রুখো ভয় সৃষ্টির লীলা বুঝিতে কত জ্ঞান লাগে! ক্ষণেকে আধার, ক্ষণেকে পূর্ণিমা থাকে। অনেক বৃহৎ তুমি চন্দ্রের তোলনাতে, তব সে প্রভাবে তোমাতে গ্রহণ লাগে। চন্দ্র ধরণী হতে অতি ক্ষুদ্র বলেই
সেই যে গেলে আর স্মরণ করলেনা! কত দিন হলো চলে গেছো দৃষ্টি ছেড়ে, ক্ষণিকের তরে- একবারও দেখোনি ফিরে! তবে কি এতই তুচ্ছ ভাবিয়াছো? এতই অবহেলা করছো কাঙালেরে? সেই যে গেলে
শুভেচ্ছা মুক্ত পৃথিবীর আবহাওয়া তোমার অঙ্গে- লেগেছিল প্রথম পঁচিশ বসন্তপূর্বে এক লগ্নে। তৎকাল হতে অদ্যাবদি- কত স্নেহ-মমতায় বেড়ে ওঠেছো তুমি; কত আবেগের পূর্ণতা হয়েছে বন্ধি, কত নাপাওয়ার সাথে করেছো সন্ধি!
মিলনের আহবান কোয়াশাহীন আকাশেতে পূর্ণিমা চাঁদ, তবুও যেন এই ধরা আন্ধারে ঘেরা; কারন- আমার আকাশ পূর্ণিমা শূন্য। বাড়ালে আমার পাণে ঐ দুইটি হাত- আনন্দে পা মিলিয়ে দেখবো বসুন্ধরা! পাপে
মেজবা রহমান,গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি গোপালগঞ্জের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বশেমুরবিপ্রবি) শিক্ষার্থী সবুজ আহমেদ মুরসালীন এর প্রথম কাব্যগ্রন্থ আসছে এবারের বইমেলায়। তিনি টুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের চতুর্থ